বাংলার সময় শিমুলিয়া ঘাটে পারাপারের অপেক্ষায় ৬০০ যানবাহন
২৬-০২-২০২১, ২১:১৮
মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি

মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাটে পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে ৬০০ যানবাহন। এতে দুর্ভোগে পড়েছে অপেক্ষমান যাত্রী ও চালক। আর পণ্যবাহী ট্রাক দীর্ঘ লাইনে পড়ায় নানা সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। এরইমধ্যে প্রায় চার কিলোমিটার দীর্ঘ ট্রাকের লাইন ছড়িয়ে পড়েছে।
শিমুলিয়া ঘাটের ট্রাফিক পুলিশের ইনচার্জ টিআই হিলাল উদ্দিন জানান, এ রুটে গাড়ির চাপ বেড়েছে। ১৫টি ফেরি যান চলাচল করছে। এতে গাড়ির সংখ্যা কমছে না। অ্যাম্বুলেন্স, কার ও যাত্রীবাহীবাসকে অগ্রাধিকার দেয়ার কারণে প্রতিদিনই লাইন বাড়ছে। আর ছুটির দিনের কারণে গাড়ির চাপ এবং ফেরি সোয়া ৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকায় সঙ্কট বেড়েছে।
তিনি আরও বলেন, শীত চলে গেলেও ফাল্গুনের দ্বিতীয় সপ্তাহেই হঠাৎ ঘন কুয়াশায় ভোর সাড়ে ৪টা থেকে সকাল পৌনে ৮টা পর্যন্ত সব ঢাকা ছিল। কুয়াশা কেটে যাওয়ার পর শিমুলিয়া-বাংলাবাজার ফেরি চলাচল আবার শুরু হলেও ঘাটে যান বাহনের ভিড় বেড়ে যায়।
শিমুলিয়া ঘাটের ট্রাফিক পুলিশের ইনচার্জ টিআই হিলাল উদ্দিন জানান, এ রুটে গাড়ির চাপ বেড়েছে। ১৫টি ফেরি যান চলাচল করছে। এতে গাড়ির সংখ্যা কমছে না। অ্যাম্বুলেন্স, কার ও যাত্রীবাহীবাসকে অগ্রাধিকার দেয়ার কারণে প্রতিদিনই লাইন বাড়ছে। আর ছুটির দিনের কারণে গাড়ির চাপ এবং ফেরি সোয়া ৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকায় সঙ্কট বেড়েছে।
তিনি আরও বলেন, শীত চলে গেলেও ফাল্গুনের দ্বিতীয় সপ্তাহেই হঠাৎ ঘন কুয়াশায় ভোর সাড়ে ৪টা থেকে সকাল পৌনে ৮টা পর্যন্ত সব ঢাকা ছিল। কুয়াশা কেটে যাওয়ার পর শিমুলিয়া-বাংলাবাজার ফেরি চলাচল আবার শুরু হলেও ঘাটে যান বাহনের ভিড় বেড়ে যায়।
শিমুলিয়া ঘাট দিয়ে এখন নির্বিঘ্নে যান পারাপার হচ্ছে’ উল্লেখ করে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্পোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) ম্যানেজার আহম্মদ আলী জানান, ছুটির দিকে দক্ষিণাঞ্চলমুখী মানুষের চাপ বেশী। এছাড়া ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে যানজটমুক্ত দ্রুত আসা যায়। তাই এই রুটে চলাচল বেড়েই চলেছে।
তিনি আরো জানান, বহরের একটি ফেরি বেশ কিছুদিন ধরে বিকল। তলা ফেটে যাওয়া একটি ডাম্প ফেরি ডগে পাঠানো হয়েছে। এখন ছোট বড় ১৫ ফেরি দিনরাত করলেও কুলিয়ে উঠতে পারছে না। এছাড়া এই রুটে দিনের বেলায় ৮৭ লঞ্চ, সাড়ে ৪০০ স্পিডবোট ও কয়েকশ’ ট্রলার যাত্রী পরাপার করে যাচ্ছে। কিন্তু রাতে ফেরিই একমাত্র ভরসা। তাই ঘাটে আটকেপড়া মানুষের এখন অবর্ণনীয় দুর্ভোগ পোহাচ্ছে।