বাংলার সময় জামালপুরে হাসপাতালের জমি দখলের অভিযোগ কর্মচারীর বিরুদ্ধে
০৯-০৯-২০২০, ১৭:৩২
জাহাঙ্গীর আলম

জামালপুর জেনারেল হাসপাতাল কমপ্লেক্সের ভেতর সরকারি জমি দখল করে ঘরবাড়ি নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে চতুর্থ শ্রেণির এক কর্মচারীর বিরুদ্ধে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তিন বার নোটিশ দিয়েও জমি থেকে ওই কর্মচারীর স্থাপনা সরাতে পারেনি।
ওই কর্মচারীর নাম মো. কিরন আলী। তিনি জামালপুর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের চতুর্থ শ্রেণি সরকারি কল্যাণ সমিতির সাবেক সভাপতি। তার বাড়ি জামালপুর সদর উপজেলার লক্ষ্মীচর ইউনিয়নের বারুয়ামারি গ্রামে। তিনি ২০০১ সালে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে বাবুর্চি পদে চাকরিতে যোগদান করেন। অভিযোগ রয়েছে চাকরির পদ অনেক ছোট হলেও, হাসপাতালে তার প্রভাবের কাছে অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও অসহায়। তিনি কয়েক মাস আগে সরকারি জমিতে অবৈধভাবে ঘরবাড়ি নির্মাণ করেন।
ওই কর্মচারীর নাম মো. কিরন আলী। তিনি জামালপুর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের চতুর্থ শ্রেণি সরকারি কল্যাণ সমিতির সাবেক সভাপতি। তার বাড়ি জামালপুর সদর উপজেলার লক্ষ্মীচর ইউনিয়নের বারুয়ামারি গ্রামে। তিনি ২০০১ সালে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে বাবুর্চি পদে চাকরিতে যোগদান করেন। অভিযোগ রয়েছে চাকরির পদ অনেক ছোট হলেও, হাসপাতালে তার প্রভাবের কাছে অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও অসহায়। তিনি কয়েক মাস আগে সরকারি জমিতে অবৈধভাবে ঘরবাড়ি নির্মাণ করেন।
হাসপাতাল কমপ্লেক্সের পশ্চিম পাশে টিনশেড ঘর তৈরি করেন তিনি। ঘরের গেটে মো. কিরন আলীর পোস্টার লাগানো। সরকারি জমিতে কোন ধরণের অনুমতি ছাড়াই ঘরবাড়ি নির্মাণ করা হয়েছে। টিনশেড হলেও ঘরের ভিটা পাকা করেছেন তিনি।
জামালপুর জেনারেল হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. মো. মাহফুজুর রহমান বলেন, বাড়ি উঠাতে কোন ধরণের অনুমতি নেননি। সরকারি জমিতে স্থাপনা উঠানো পুরো বেআইনি। বিষয়টি নজরে আসার পর, অবৈধ স্থাপনা সরাতে ওই কর্মচারীকে একে একে তিন বার নোটিশ করা হয়েছে। তারপরও তিনি স্থাপনা সরায়নি। বিষয়টি সবার সঙ্গে আলোচনা করে আইনগত ব্যবস্থার পাশাপাশি স্থাপনা ভেঙে দেয়া হবে।
জামালপুর জেনারেল হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. মো. মাহফুজুর রহমান বলেন, বাড়ি উঠাতে কোন ধরণের অনুমতি নেননি। সরকারি জমিতে স্থাপনা উঠানো পুরো বেআইনি। বিষয়টি নজরে আসার পর, অবৈধ স্থাপনা সরাতে ওই কর্মচারীকে একে একে তিন বার নোটিশ করা হয়েছে। তারপরও তিনি স্থাপনা সরায়নি। বিষয়টি সবার সঙ্গে আলোচনা করে আইনগত ব্যবস্থার পাশাপাশি স্থাপনা ভেঙে দেয়া হবে।
জামালপুর জেনারেল হাসপাতাল পরিচালনা কমটিরি সদস্য জাহাঙ্গীর সেলিম বলেন, সরকারি সম্পত্তিতে কোনভাবেই বসতবাড়ি উঠাতে পারে না কেউ। বিষয়টি নিয়ে কমিটির মিটিংয়ে আলোচনা হয়েছে।